প্রাথমিকে ৩২ হাজার ৫৭৭ জন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারির নির্দেশনা
০৬ অক্টোবর ২০২০, ০৭:৩৮ পিএম | আপডেট: ২২ জানুয়ারি ২০২১, ০৫:০৫ এএম

টাইমস ডেস্ক:
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্যপদে ৩২ হাজার ৫৭৭ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার বিষয়টি চূড়ান্ত করেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এসব পদের মধ্যে প্রাক-প্রাথমিক স্তরের জন্য ২৫ হাজার ৬৩০ জন এবং প্রাথমিক স্তরের জন্য সহকারী শিক্ষক হিসেবে ৬ হাজার ৯৪৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। বিজ্ঞপ্তি জারির জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতরকে নির্দেশনাও দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আকরাম-আল-হোসেন গণমাধ্যমকে জানান, শিগগিরই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে। এই মূহূর্তে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি জারির কার্যক্রমটি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৮৬৪ জন শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। মুজিববর্ষে সব শূন্যপদে নিয়োগ দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও করোনা পরিস্থিতির কারণে সম্ভব হয়নি। তবে গত সেপ্টেম্বরে নিয়োগের প্রক্রিয়া চূড়ান্ত করার উদ্যোগ নেয় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
মন্ত্রণালয়ের এই উদ্যোগের পর গত সেপ্টেম্বরে কোটামুক্ত রেখে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগের প্রস্তাব করে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর। এতে নির্ধারিত ৬০ শতাংশ নারী, ২০ শতাংশ পুরুষ এবং ২০ শতাংশ পোষ্য কোটা বহাল রাখার প্রস্তাব করা হয়। প্রাথমিকের শিক্ষক পদটি ১৩ তম গ্রেড হওয়ার কারণে এই প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাবটি মন্ত্রণালয় বিবেচনার পর বিজ্ঞপ্তি জারি করার কথা রয়েছে।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত কোটা না রাখার বিষয়টি বাস্তবায়ন করতে কোটা বাদ দেওয়া হয়েছে। এর আগে মুক্তিযোদ্ধা, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, আনসার-ভিডিপি, প্রতিবন্ধী ও জেলা কোটা সংরক্ষণ করা হতো। তবে ১৪ থেকে ২০ তম গ্রেডে নিয়োগের ক্ষেত্রে এসব কোটা রাখা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর (ডিপিই) সূত্রে জানা গেছে, সারাদেশে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষকের শূন্যপদ এবং গত জুন মাস থেকে এখন পর্যন্ত সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য হয়েছে এসব পদের বিপরীতে নিয়োগ দেওয়া হবে।
সর্বশেষ ২০১৮ সালের ৩০ জুলাই সহকারী শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। এতে মোট উত্তীর্ণ হন ৫৫ হাজার ২৯৫ জন, নিয়োগে দেওয়া হয় ১৮ হাজার ১৪৭ জনকে। এর আগে একই বছর ২০১৪ সালের স্থগিত পরীক্ষাটিও নেওয়া হয়। ওই পরীক্ষায় মোট উত্তীর্ণ হন ২৯ হাজার ৫৫৫ প্রার্থী। এর মধ্যে নিয়োগ দেওয়া হয় ৯ হাজার ৭৬৭ জনকে।
এই দুই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েও চূড়ান্ত নির্বাচিত না হওয়ায় নিয়োগ পাননি ৫৬ হাজার ৯৩৬ প্রার্থী। উত্তীর্ণ এসব প্রার্থীরা ২০১০-২০১১ সালের মতো প্যানেল নিয়োগ চান। তবে মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব মোঃ আকরাম-আল-হোসেন বলেন, প্যানেলে নিয়োগ দেওয়া হবে না। নতুন করে বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হবে।
বিভাগ : চাকরি
- বেলাবতে মুজিব শতবর্ষ ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্টে উদ্বোধন
- নরসিংদীর নতুন এসপি কাজী আশরাফুল আজীম
- নরসিংদীতে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী স্ত্রী হতাহত
- মুম্বাইয়ে ‘বঙ্গবন্ধু’ সিনেমার দৃশ্যধারণের যাত্রা শুরু
- হঠাৎ খিঁচুনিতে করণীয় কী?
- এপিওর ৬০ বছর পূর্তির অনুষ্ঠানমালা উদ্বোধন, শিল্পমন্ত্রীর অভিনন্দন
- ৪৩তম বিসিএসে আবেদনের সময় ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাড়াতে ইউজিসির চিঠি
- প্রকল্পে অযৌক্তিক ব্যয় পরিহার করতে হবে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু ও শনাক্তের সর্বশেষ তথ্য
- প্রথম দিনেই মুসলিম নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন
- বেলাবতে মুজিব শতবর্ষ ব্যাডমিন্টন টুর্ণামেন্টে উদ্বোধন
- নরসিংদীর নতুন এসপি কাজী আশরাফুল আজীম
- নরসিংদীতে কাভার্ড ভ্যানের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী স্বামী স্ত্রী হতাহত
- মুম্বাইয়ে ‘বঙ্গবন্ধু’ সিনেমার দৃশ্যধারণের যাত্রা শুরু
- হঠাৎ খিঁচুনিতে করণীয় কী?
- এপিওর ৬০ বছর পূর্তির অনুষ্ঠানমালা উদ্বোধন, শিল্পমন্ত্রীর অভিনন্দন
- ৪৩তম বিসিএসে আবেদনের সময় ৩১ মার্চ পর্যন্ত বাড়াতে ইউজিসির চিঠি
- প্রকল্পে অযৌক্তিক ব্যয় পরিহার করতে হবে: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী
- দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় মৃত্যু ও শনাক্তের সর্বশেষ তথ্য
- প্রথম দিনেই মুসলিম নিষেধাজ্ঞা তুলে নিলেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন