বিশ্বজুড়ে নতুন করে সন্ত্রাসী হামলার আশঙ্কা: জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
০৫ আগস্ট ২০১৯, ০২:৩১ পিএম | আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৩৪ এএম
বিদেশ ডেস্ক:
এ বছর শেষ হওয়ার আগেই বিশ্বজুড়ে নতুন করে সন্ত্রাসী হামলা হতে পারে বলে আশঙ্কা করে সতর্কবার্তা দিয়েছে জাতিসংঘ। এক প্রতিবেদনে জাতিসংঘ জানিয়েছে, এ মুহূর্তে কোনো আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী-সহিংসতার ঘটনা না ঘটলেও বছর শেষ হওয়ার আগেই পরিস্থিতি পাল্টে যেতে পারে।
জাতিসংঘের নিরাপত্তা কাউন্সিলের বিশেষ পর্যবেক্ষকদের এক প্রতিবেদনে বৈশ্বিক ইসলামী জঙ্গি কার্যক্রমের এক শঙ্কাজনক চিত্রই উঠে এসেছে বলে জানায়, ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সম্প্রতি জঙ্গি হামলাকারীরা চুপচাপ থাকলেও সামগ্রিক পরিস্থিতি এখনো বেশ নাজুক। ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে যাওয়া ৩০ হাজারের মতো বিদেশি নাগরিক এখনো জীবিত রয়েছেন। তাদের নিয়েই শঙ্কা প্রকাশ করেছেন জাতিসংঘের পর্যবেক্ষকরা।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ‘তাদের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আন্তর্জাতিক অঙ্গনের আসন্ন ভবিষ্যতের জন্য দুশ্চিন্তার কারণ। তারা আল-কায়েদা কিংবা নতুন করে গড়ে ওঠা কোনো জঙ্গিগোষ্ঠীতে যোগ দিতে পারে। তাদের মধ্যে কেউ এসব জঙ্গিগোষ্ঠীর নেতাও হয়ে উঠবে, আবার কেউ হবে হামলার পৃষ্ঠপোষক।’ জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর গোয়েন্দা সংস্থা থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দৃশ্যত ইসলামিক স্টেটকে বিলুপ্তপ্রায় মনে হলেও জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো মনে করে, আইএসের উত্থানের পেছনে যে অনুঘটকগুলো কাজ করেছে, সেগুলো এখনো রয়েই গেছে। তাই আইএস কিংবা আল-কায়েদার মতো জঙ্গি সংগঠনগুলোর সন্ত্রাসী হুমকি খুব সহসাই বন্ধ হচ্ছে না। প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, জেলখানায় দারিদ্র্য, নিপীড়নের শিকার হওয়া, হতাশাগ্রস্ত, হীনমন্যতায় ভোগা ও সহিংসতার শিকার কয়েদিদের জঙ্গি মৌলবাদে জড়িয়ে পড়া অন্যতম প্রধান চিন্তার বিষয়।
কট্টর মৌলবাদ রোধের বিভিন্ন প্রক্রিয়া এখনো পুরোপুরি কার্যকর বলে প্রমাণিত হয়নি বলে এ প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। বিভিন্ন জেলখানায় থাকা দুর্ধর্ষ ইসলামী জঙ্গি যোদ্ধাদের বিষয়ে কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, সে চ্যালেঞ্জও রয়েছে।
ইউরোপীয় দেশগুলো জানিয়েছে, আইএস বা অন্য কোনো সন্ত্রাসী সংগঠনে যোগ দেওয়ার জন্য ইরাক ও সিরিয়া গেছেন ইউরোপের অন্তত ছয় হাজার নাগরিক। তাদের এক-তৃতীয়াংশ নিহত হয়েছেন। আরো এক-তৃতীয়াংশ এখনো সেখানে রয়ে গেছেন কিংবা অন্য কোথাও চলে গেছেন। ইউরোপের এসব নাগরিকের মধ্যে দুই হাজার কিংবা তার বেশি নাগরিক ইউরোপে ফিরে এসেছেন। এ ছাড়া সিরিয়ায় মার্কিন সেনানিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন বন্দিশিবিরে গাদাগাদি করে আটকে রাখা হাজারো জঙ্গি ও তাদের পরিবারও বৈশ্বিক সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণের জন্য চ্যালেঞ্জ বলে প্রতিবেদনে বলা হয়। এ ছাড়া বিভিন্ন এলাকা থেকে প্রচুরসংখ্যক শিশু তুলে এনেছিল আইএস জঙ্গিরা। আর অনেক শিশুর জন্মও দিয়েছে জঙ্গিরা।
বিভাগ : বিশ্ব
- শিবপুরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পথচারীর নিহত
- উপজেলা নির্বাচনে যে কেউ প্রভাব বিস্তার করবে তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হবে: নরসিংদীতে ইসি মোঃ আলমগীর
- নিলক্ষায় দুইপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১০
- রায়পুরায় বজ্রপাতে একজন নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: নরসিংদী ও পলাশ উপজেলায় মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন যারা
- আমদিয়ায় ইউপি মেম্বারকে প্রকাশ্যে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
- নরসিংদীতে ৬ শত পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ
- নরসিংদী প্রেসক্লাবে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- নরসিংদীর ৩ উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হতে পারেন এমপি-মন্ত্রীর আত্মীয়রা
- পথশিশুদের হাত রাঙিয়েছে স্বেচ্ছাসেবীরা
- শিবপুরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় পথচারীর নিহত
- উপজেলা নির্বাচনে যে কেউ প্রভাব বিস্তার করবে তার বিরুদ্ধেই ব্যবস্থা নেয়া হবে: নরসিংদীতে ইসি মোঃ আলমগীর
- নিলক্ষায় দুইপক্ষের সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১০
- রায়পুরায় বজ্রপাতে একজন নিহত
- উপজেলা নির্বাচন: নরসিংদী ও পলাশ উপজেলায় মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন যারা
- আমদিয়ায় ইউপি মেম্বারকে প্রকাশ্যে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
- নরসিংদীতে ৬ শত পরিবারের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর ঈদ উপহার সামগ্রী বিতরণ
- নরসিংদী প্রেসক্লাবে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত
- নরসিংদীর ৩ উপজেলায় চেয়ারম্যান প্রার্থী হতে পারেন এমপি-মন্ত্রীর আত্মীয়রা
- পথশিশুদের হাত রাঙিয়েছে স্বেচ্ছাসেবীরা