সামরিক শক্তির বিচারে ১১ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

৩০ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০৩:০৮ পিএম | আপডেট: ১৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:১০ এএম


সামরিক শক্তির বিচারে ১১ ধাপ এগিয়ে বাংলাদেশ

টাইমস ডেস্ক:

বিশ্বে সামরিক শক্তির বিচারে গত বছরের চেয়ে এবার ১১ ধাপ উন্নতি হয়েছে বাংলাদেশের। বিশ্বের ১৩৭টি দেশের মধ্যে এবার বাংলাদেশের অবস্থান ৪৫তম, যা গত বছর ছিল ৫৬তম। এবার প্রথম স্থানে রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র, দ্বিতীয় স্থানে রাশিয়া, তৃতীয় চীন ও চতুর্থ স্থানে ভারত রয়েছে।

গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার (জিএফপি) নামের একটি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের করা ‘২০১৯ : মিলিটারি স্ট্রেন্থ র্যাংকিং’ শীর্ষক এই তালিকা গতকাল রবিবার (২৯ সেপ্টেম্বর) প্রকাশ করা হয়েছে। গত ১২ বছর ধরে সংস্থাটি এ ধরনের তালিকা প্রকাশ করে আসছে।

জিএফপি জানায়, একটি দেশের সামরিক সরঞ্জামের সংখ্যা দিয়ে কেবল এই শক্তিমত্তার বিষয়টি নির্ণয় করা হয়নি। বরং দেশটির সামরিক সরঞ্জাম কতটা বৈচিত্র্যপূর্ণ, সেটিও বিবেচনায় আনা হয়েছে। এ ছাড়া ভৌগোলিক অবস্থান, জনশক্তি, উন্নয়ন এবং প্রাকৃতিক সম্পদসহ আরো কিছু বিষয় বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে এই তালিকা তৈরির ক্ষেত্রে। সামরিক শক্তি পরিমাপের ক্ষেত্রে সেনা, নৌ এবং বিমানবাহিনীর শক্তি-সামর্থ্য অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। তবে জরিপে কোনো দেশের পরমাণু শক্তির বিষয়টি আমলে নেওয়া হয়নি।

৫৫টি মাপকাঠির ভিত্তিতে এই সামরিক শক্তিমত্তার সূচকে স্কোর দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ০.৭১৫৬ শক্তিসূচক নিয়ে ৪৫তম অবস্থানে রয়েছে। বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীর মোট সদস্য এক লাখ ৬০ হাজার। এ তালিকায় মিয়ানমার ০.৬১৬২ শক্তিসূচক নিয়ে এবার দুই ধাপ পিছিয়ে ৩৭তম অবস্থানে রয়েছে; গত বছর ছিল ৩৫তম।

তালিকায় থাকা প্রথম ২০টি দেশ হলো—১. যুক্তরাষ্ট্র, ২. রাশিয়া, ৩. চীন, ৪. ভারত, ৫. ফ্রান্স, ৬. জাপান, ৭. দক্ষিণ কোরিয়া, ৮. যুক্তরাজ্য, ৯. তুরস্ক, ১০. জার্মানি, ১১. ইতালি, ১২. মিসর, ১৩.

ব্রাজিল, ১৪. ইরান, ১৫. পাকিস্তান, ১৬. ইন্দোনেশিয়া, ১৭. ইসরায়েল, ১৮. উত্তর কোরিয়া, ১৯. অস্ট্রেলিয়া ও ২০. স্পেন।


বিভাগ : বাংলাদেশ


এই বিভাগের আরও