বিদ্যালয়ে ফেসবুক ব্যবহার বন্ধে জারি হচ্ছে প্রজ্ঞাপন
২৪ আগস্ট ২০১৯, ০৩:০৩ পিএম | আপডেট: ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:২৩ পিএম

টাইমস ডেস্ক:
নিষিদ্ধ হতে যাচ্ছে বিদ্যালয়ের মধ্যে আইসিটি ডিভাইস বহন, ছবি তোলা এবং ভিডিও করা। একইসঙ্গে স্কুলে ফেসবুক ব্যবহার বন্ধ করতে যাচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এ লক্ষ্যে নতুন একটি খসড়া নীতিমালা তৈরি করা হয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে। এটি চূড়ান্ত করার পর প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করা হবে।
হাইকোর্টের নির্দেশে প্রায় দুই বছর পর নীতিমালাটি চূড়ান্ত করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ। আজ (শনিবার) ব্যানবেইসে সারাদেশে শতাধিক শিক্ষা কর্মকর্তা, শিক্ষক, অভিভাবকদের নিয়ে একটি কর্মশালার মাধ্যমে ‘স্কুল বুলিং নীতিমালা-২০১৯’ চূড়ান্ত করা হচ্ছে। নীতিমালায় বুলিং প্রতিরোধের উপায় হিসেবে পারিবারিক শিক্ষা, অভিভাবক এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের করণীয় নির্ধারণ করে দেয়া হয়েছে।
খসড়া নীতিমালায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের করণীয় নির্ধারণ করে বলা হয়েছে, বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের মূল্যবোধ শেখানোর দিকে বেশি নজর দিতে বলা হয়েছে। নীতিমালায় নিয়ম ভঙ্গকারীদের জন্য শাস্তির বিধান করা হয়েছে। এমনকি নিয়ম ভঙ্গ করলে টিসি দিয়ে দেয়া হবে এমন বার্তা সবার মধ্যে পৌঁছে দেওয়ার কথা খসড়া নীতিমালায় বলা হয়েছে।
এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেয়ার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। তবে কোনো শিক্ষার্থীকে শারীরিকভাবে আঘাত করা যাবে না। প্রয়োজনে কাউন্সিলিং করতে হবে। অভিভাবকদের ডেকে নিয়ে বোঝাতে হবে। বুলিং রোধে বিদ্যালয় প্রাঙ্গণ, করিডোর, ক্লাসরুমে সিসি ক্যামেরা বসানোর পাশাপাশি মনিটরিং করতে হবে।
এক্ষেত্রে শিক্ষক, কর্মচারীদের মুখ্য ভূমিকা পালন করতে হবে। এ আইন অমান্য বা একে বুলিং হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে, এটি ক্রিমিনাল ক্রাইম না হলেও স্কুল কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনে পুলিশের সাহায্য নিতে পারেন। শিক্ষকদের কোনো চাপমুক্তভাবে নিয়ম-শৃঙ্খলা বজায় রাখার পর্যাপ্ত ক্ষমতা দিতে হবে। শিক্ষক যুক্তিসঙ্গত উপায়ে তা হ্যান্ডেল করবেন। বুলিংয়ের শিকার ও বুলিং করা উভয়ের কাছে লিখিত নেয়ার ব্যবস্থা করা উত্তম।
খসড়া নীতিমালায় স্কুল বুলিং বলতে বোঝানো হয়েছে, স্কুল চলাকালীন বা শুরুর আগে ও পরে, ক্লাস রুমে, স্কুলের ভেতরে, প্রাঙ্গণে বা স্কুলের বাইরে কোনো শিক্ষার্থী দ্বারা অন্য শিক্ষার্থীকে শারীরিক আঘাত করা বা মানসিক বিপর্যস্ত করা, অশালীন বা অপমানজনক নামে ডাকা, অসৌজন্যমূলক আচরণ করা, কোনো বিশেষ শব্দ বার বার বলে উত্ত্যক্ত বা বিরক্ত করাকে স্কুল বুলিং হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। সাধারণত স্কুলে মৌখিক, শারীরিক ও সামাজিক- এ তিন ধরনের বুলিং হয়ে থাকে। মৌখিক বুলিং হলো কাউকে উদ্দেশ্য করে এমন কিছু বলা বা লেখা, যা খারাপ কোনো কিছুর প্রতি ইঙ্গিত।
এ ব্যাপারে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২) জাবেদ আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, নীতিমালা প্রায় চূড়ান্ত। শনিবার শিক্ষক, শিক্ষার্থী, অভিভাবকদের নিয়ে একটি কর্মশালার পর এটি চূড়ান্ত করার পর প্রজ্ঞাপন আকারে জারি করা হবে।
বিভাগ : তথ্যপ্রযুক্তি
- নরসিংদী সরকারি কলেজের ২৫০ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
- শিক্ষকদের কর্মবিরতিতে হামলার প্রতিবাদে নরসিংদীতে শিক্ষকদের মানববন্ধন
- পলাশে বেতন-বোনাসের দাবিতে দেশবন্ধু পলিমারে শ্রমিক বিক্ষোভ
- নরসিংদী সমবায় ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধন
- মনোহরদীতে নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা রোধে WAVE প্ল্যাটফর্ম গঠিত
- রায়পুরায় বিএনপি নেতা শ্যামলকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করল কলেজ শাখা ছাত্রদল
- ৫ দফা দাবিতে নরসিংদীতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান
- পাঁচদোনায় অবৈধ ব্যাটারী কারখানায় আগুন, ৭ শ্রমিক দগ্ধ
- রায়পুরার সংবাদপত্রের এজেন্ট বিশ্বনাথ সাহা আর নেই
- টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে নরসিংদীতে পরামর্শমূলক কর্মশালা
- নরসিংদী সরকারি কলেজের ২৫০ কৃতী শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
- শিক্ষকদের কর্মবিরতিতে হামলার প্রতিবাদে নরসিংদীতে শিক্ষকদের মানববন্ধন
- পলাশে বেতন-বোনাসের দাবিতে দেশবন্ধু পলিমারে শ্রমিক বিক্ষোভ
- নরসিংদী সমবায় ইনস্টিটিউটে প্রশিক্ষণ কোর্স উদ্বোধন
- মনোহরদীতে নারীর প্রতি সকল প্রকার সহিংসতা রোধে WAVE প্ল্যাটফর্ম গঠিত
- রায়পুরায় বিএনপি নেতা শ্যামলকে অবাঞ্চিত ঘোষণা করল কলেজ শাখা ছাত্রদল
- ৫ দফা দাবিতে নরসিংদীতে জামায়াতের বিক্ষোভ মিছিল ও স্মারকলিপি প্রদান
- পাঁচদোনায় অবৈধ ব্যাটারী কারখানায় আগুন, ৭ শ্রমিক দগ্ধ
- রায়পুরার সংবাদপত্রের এজেন্ট বিশ্বনাথ সাহা আর নেই
- টাইফয়েড টিকাদান নিয়ে নরসিংদীতে পরামর্শমূলক কর্মশালা